নিউজ ডেস্ক : বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটে ধাক্কা খেল দেশের রপ্তানি আয়। অন্যদিকে একই মাসে বৈধ চ্যানেলে প্রবাসী আয় এসেছে সাত মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় এগারো শতাংশ কম।
আবার নানা পদক্ষেপের পরও খুব একটা কমছে না আমদানি ব্যয়। ফলে চাপ বাড়ায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নেমেছে ৩৬ বিলিয়ন ডলারের ঘরে। এমন অবস্থায় অর্থনৈতিক মন্দা এড়াতে, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি রপ্তানি পণ্যে বৈচিত্র্য আনার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।
আমদানি ব্যয় কমাতে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলে গত মে মাস থেকে কিছু ইতিবাচক ফল পাওয়া গেছে। তবে একমাসের রেমিটেন্স আয় কমে যাওয়া নিয়ে শংকিত হওয়ার কিছু নেই বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।