নিউজ ডেস্কঃ করোনাকালে ব্যয় সংকোচনে বেতনভাতা কমায় কয়েকটি ব্যাংক। ভালো মুনাফা করলেও কোনো কোনো ব্যাংক এখনো তা বহাল রেখেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বেতন কাঠামো সংশোধন করা উচিত ব্যাংক কর্তৃপক্ষের। যদিও বেসরকারি ব্যাংক উদ্যোক্তাদের দাবি, এ খাতের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এখনো আকর্ষণীয় বেতনভাতা পান।
করোনা মহামারিতে দেশে সাধারণ ছুটি ঘোষিত হলেও সেবার গুরুত্ব বিবেচনায় চালু থাকে ব্যাংক খাত। কিন্তু ব্যবসা খারাপের অজুহাতে ২০২০ সালের জুনে পরিচালন ব্যয় সংকোচনে ব্যাংক মালিকদের সংগঠন বিএবি ১৩ দফা সুপারিশ করে।
যেখানে কর্মীছাঁটাই না করে ব্যাংক সচল রাখতে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বেতন কমানোর পরামর্শ দেয়া হয়। বন্ধ রাখতে বলা হয় বোনাস, ইনক্রিমেন্ট, ইনসেনটিভের মত সুবিধা। ২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যয় কমানোর এসব পদক্ষেপ মেনে চলার পরামর্শ থাকলেও কয়েকটি ব্যাংক এখনো তা চালু রেখেছে।